২০২৫-২৬ অর্থবছরের বাজেট ঘিরে নানা প্রশ্ন আর আলোচনা চলছে। কালোটাকা সাদা করার সুযোগ থাকবে কি না, এলডিসি থেকে উত্তরণের জন্য দেশ কতটা প্রস্তুত, বিদেশি বাজার ধরে রাখতে কী উদ্যোগ দরকার—এসব নিয়েই মুখোমুখি হলেন অর্থনীতিবিদ, নীতিনির্ধারক ও ব্যবসায়ী নেতারা।
রাজস্ব ঘাটতির চাপ, বিদেশি ঋণদাতাদের শর্ত আর কর ব্যবস্থায় শৃঙ্খলা ফেরানোর লক্ষ্যেই বড় পদক্ষেপ নিয়েছে সরকার। ২০২৫-২৬ অর্থবছরের বাজেটে একসঙ্গে বাতিল করা হয়েছে করছাড়-সংক্রান্ত ১২টি সরকারি আদেশ (এসআরও), যেগুলো গত ১৬ বছরে বিভিন্ন সময় জারি করা হয়েছিল। কৃষি, খামার, স্বাস্থ্য, শিক্ষা ও জনহিতকর খাতে দেওয়া এসব
২০২৫-২৬ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেটে মূল্যস্ফীতি কমানোর যে লক্ষ্য নেওয়া হয়েছে, তা বাস্তবায়নযোগ্য নয় বলে মত দিয়েছেন বিশ্লেষকেরা। তাঁদের মতে, ৯-১০ শতাংশের বর্তমান উচ্চ মূল্যস্ফীতিকে ৬.৫ শতাংশে নামিয়ে আনার ঘোষণা বাস্তবতার সঙ্গে মেলেনি।
২০২৫-২৬ অর্থবছরের বাজেটে ওষুধ কোম্পানির করপোরেট কর ২৫ শতাংশ রাখা, ব্যক্তিপর্যায়ে করমুক্ত আয় বৃদ্ধি এবং ন্যূনতম করপোরেট কর বিক্রয় আয়ের ওপর ১ শতাংশের পরিবর্তে ০.৬ শতাংশ রাখার দাবি জানিয়েছে বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব ফার্মাসিউটিক্যালস ইন্ডাস্ট্রিজ (বিএপিআই) বা বাংলাদেশ ঔষধ শিল্প সমিতি।